তিনি আরো বলেন, এই দেশে ৪০ লাখ মামলার জন্য বিচারকের সংখ্যা মাত্র দুই হাজার। এ বিচারকের সংখ্যা একবারেই কম। ইতোমধ্যেই ১০২ জন বিচারকের নিয়োগের কাজ চলছে। যা পুলিশি তদন্তের পর্যায়ে রয়েছে। আরোও একশো বিচারক নেওয়ার কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
তিনি আরো বলেন, এ রাষ্ট্রের মালিক জনগন। কোর্টে আগত বিচার প্রার্থীদের কষ্ট লাঘবের জন্য কাজ করছি আমরা। এজন্য জেলায় জেলায় নির্মাণ করা হচ্ছে ন্যায়কুঞ্জু। এলক্ষ্যে সরকার ৩৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে। জেলায় জেলায় ৫০ লাখ টাকা করে দেয়া হবে ন্যায়কুঞ্জু নির্মাণে। আমরা ঠিকাদারদের বলেবো এটি নির্মাণে যাতে কোন রকমেই অপব্যবহার না হয়।
এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন, সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্টার তোফায়েল হাসান, মেহেরপুর জেলা ও দায়রা জজ মোঃ শহিদুল্লাহ, জেলা প্রশাসক আজিজুল ইমলাম, পুলিশ সুপার রাফিউল আলম, জেলা জজ কোর্টের পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাড. পল্লব ভট্টাচার্য, জেলা আইনজীবি সমিতির সভাপতি অ্যাড. কামরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. খ.ম ইমতিয়াজ বিন হারুন জুয়েলসহ জেলার আইনজীবিরা।
Leave a Reply