আগুনে প্যারাবন ধ্বংসের বিষয়ে জানতে চাইলে রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফাহমিদা মুস্তফা জানান, এ ঘটনা তাঁর জানা নেই। খোঁজখবর নিয়ে তিনি ব্যবস্থা নেবেন।এর আগে ইউএনও প্যারাবন দখল ও নিধনের ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার কথা জানালেও আজ পর্যন্ত দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি দেখা যায়নি। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ইউএনও ফাহমিদা মুস্তফা জানান,প্যারাবন নিধনের ঘটনায় পরিবেশ অধিদপ্তরের মামলা করার কথা।প্যারাবনের জায়গার মালিকানা চিহ্নিত করার জন্য স্থানীয় ভূমি অফিসের তহশিলদারকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল। তহশিলদার প্রতিবেদন দিয়েছেন। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসকের কাছেও লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। সেখানে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরকে মামলা করার সুপারিশ করা হয়েছে।মামলার বিষয়ে জানতে একাধিকবার যোগাযোগ করেও পরিবেশ অধিদপ্তর কক্সবাজার কার্যালয়ের উপপরিচালক মোঃ হাফিজুর রহমানের বক্তব্য পাওয়া যায়নি। জানা গেছে, তিনি ঢাকায় প্রশিক্ষণে আছেন। তবে কিছুদিন আগে হাফিজুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, প্যারাবন উজাড়, বেড়িবাঁধ ও সীমানাদেয়াল নির্মাণের দায়ে কিংশুকের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে পরিবেশ অধিদপ্তর।তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এই দপ্তরের একজন কর্মকর্তা জানান, আজ পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি। আগুন দিয়ে আরও প্যারাবন ধ্বংসের খবরও তাঁদের জানা নেই।
Leave a Reply